The best Side of গাজা

৪৫তম ও ৪৭তম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি

ডোনাল্ড জন ট্রাম্প সিনিয়র ১৯৪৬ সালের ১৪ই জুন নিউ ইয়র্ক শহরের কুইন্সে জন্মগ্রহণ করেন।[১৫][১৬][১৭] তার মা ম্যারী অ্যানী একজন গৃহিণী ও লোকহিতৈষী[১৮] এবং তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্প (১৯০৫-১৯৯৯) ছিলেন একজন রিয়েল স্টেট ব্যবসায়ী। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে ট্রাম্প চতুর্থ। তার মা ম্যারী অ্যানি স্কটিশ দ্বীপ লিউয়িসের টং গ্রামের বাসিন্দা।[১৯] ১৯৩০ সালে ১৮ বছর বয়সে তার মা ম্যারী অ্যানী যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন এবং সেখানে তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্পের সাথে তার মার পরিচয় হয়। তারা ১৯৩৬ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ট্রাম্পের এক ভাই, রবার্ট (জন্ম: ১৯৪৮) এবং দুই বোন: ম্যারীঅ্যানী (জন্ম: ১৯৩৭) এবং এলিজাবেথ (জন্ম: ১৯৪২) রয়েছে। ট্রাম্পের বোন ম্যারীঅ্যানি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডেরাল আদালতের একজন বিচারপতি।[২০] ট্রাম্পের আরেক ভাই ফ্রেড জুনিয়রের মৃত্যু হয়েছিল (১৯৩৮-১৯৮১) অতিরিক্ত মদ্যপানের দরুণ।[২১]

আকাশেও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য বজায় থাকবে বলে জানান নতুন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন যে, মার্কিন নভোচারীরা মঙ্গল গ্রহে গিয়ে বিজয়ের নতুন ইতিহাস রচনা করবেন।

যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের উপর নিষেধাজ্ঞার জন্য পিটিশন

জর্জিয়ার মধ্যবয়সি নারীর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কেন তিনি হ্যারিসকে পছন্দ করেন, তার জবাব ছিল, কারণ, তিনি সব বিষয়ে ট্রাম্পের একেবারে উল্টো অবস্থানে আছেন। 

কমলা হ্যারিস নিউ ইয়র্কে জিতেছেন। এই রাজ্য সাধারণত click here ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে থাকে। তিনি ইলিনয়ে  জিতেছেন। এখানে প্রচুর গ্রামীণ এলাকা থাকলেও শিকাগোর মতো শহর আছে। ডেমোক্র্যাটরা তাই এই রাজ্য থেকে সচরাচর জিতে থাকেন। এখানে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে।

ট্রাম্প স্ব-বিরোধী পন্থায় বিভিন্ন সময়ে তার রাজনৈতিক বিষয়ক পাণ্ডিত্য এবং অবস্থান বর্ণনা করেছেন।[৩৩][৩৪][৩৫][৩৬] পলিটিকো ট্রাম্পের রাজনৈতিক অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন "সারগ্রাহী, তাৎক্ষণিক উদ্ভাবনকারী এবং প্রায়শ স্ব-বিরোধী" হিসেবে।[৩৬] ট্রাম্প পূর্বে তার রাজনৈতিক দলকে তালিকাভুক্ত ও সম্মিলিত করেছেন রিপাবলিকান পার্টি, ইনডিপেন্ডেস পার্টি এবং ডেমোক্রেটিক পার্টির সাথে।[৩৬]

ছবির ক্যাপশান, বিতর্ক অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে নেমে যাচ্ছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন এবং মঞ্চে দাঁড়িয়ে মি. ট্রাম্প।

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, জর্জ বুশ, বারাক ওবামা, ডেমোক্র্যাট নেতা হিলারি ক্লিনটন, Bangladesh সদ্য বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসসহ অনেক রাজনৈতিক নেতা উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে মিশিগান ও উইসকনসিনের ফলাফল নিশ্চিত হওয়ার আগেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজেকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। 

অন্যদিকে, নিজের ভাষণে বাইডেন প্রশাসনের নীতি ও নানান পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন মি. ট্রাম্প।

ছবির ক্যাপশান, ক্যাপিটল ভবনের ঘটনার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার নিয়ে অনেকে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন।

জনতাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, একদিন তারা (দেশের মানুষ) এই দিনের দিকে ফিরে তাকাবে এবং এই দিনটিকে “নিজেদের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোর মধ্যে একটি দিন” হিসেবে বিবেচনা করবে।

রিয়েল এস্টেট টাইকুন থেকে হোয়াইট হাউস, যে পথ পাড়ি দিয়েছিলেন ট্রাম্প

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “The best Side of গাজা”

Leave a Reply

Gravatar